লেখার তারিখঃ মে ২৭, ২০১৫ । ১০.৩৬ পি.এম
মহান রাশা ধইরা এক্টা গায়ে হলুদ এ লয়া আসছে। আর এখন অরে এক্লা থুইয়া যাইতেও পারতাছি না। পুরা অনুষ্ঠানে খালি রাশা রে চিনি আর জামাইটারে ক্লাস থ্রি তে আইডিয়াল ইস্কুল এ দেখসিলাম। এই শেষ। তার উপ্রে নট এট অল ড্রেসড ফর দা হলুদ। অপিশ থিকা ধইরা লয়া আইসে। এক্টু পরে লুকজন ভাই, বোরহানি নিয়া আসেন তো বল্লেও অবাক হউনের কিছু থাকবো না।
আম্রা বয়া বয়া মাইন্সের দিকে অকয়ারড স্টেয়ার করি। এক স্কারফ পরা আণ্টী ডিজের লগে লগে মাথা বেং করতাসে। মজা লাগতাসে দেখতে। কিছু থতমত আত্মীয় সজন এক্কেরে কুনার টেবিল এ দল পাকায়া বয়া রইসে। অনেক দিন পর কুন বিয়া শাদি রিলেটেড। অনুষ্ঠান এ আসলাম। আর শিউর হইলাম, আই স্টিল হেইট ইট।
কাল্কে ভুর বেলা আমার ট্রেন। ৬.৩০ বাজে। অপিশের লুকজন এর লগে শ্রিমংগল জাইতাসি। গ্রেন্ড সুলতান রিজোরট নামে এক খান বড়ুলুকি জায়গা আসে। অইখানে দুই দিন এর প্রোগ্রাম। আল্লায় বাচাইলে শুক্কুর বার রাইতে ঢাকা আয়া পরুম। আমি জাই না এইসব আউটিং এ। এইবার কি ভাইবা জানি রাজি হইলাম।
বন্ধুর দিকে তাকায়া খালি বয়া রইসি। এট্টু পরে ঘুমায় যাওয়ার বেপক চান্স আসে। জামাই বউ এর দিকে তাকায়া আলা জিব্বা বাইর কইরা বিকট হাই তুলাডা ঠিক হইব কিনা বুঝতাসি না।
কি যে হইতাসি দিন দিন। মানুষ ই ভাল্লাগে না আর। জংগলে জামু গা। লেংটি পইরা পাহাড়ের কিনারায় বয়া সুরযাস্ত দেখুম। দি প্রাউড এপিটোম অফ সোশাল অকওয়ারডনেস হয়া সুখে শান্তিতে বসবাস করুম।