লেখার তারিখঃ এপ্রিল ২৪, ২০১৫ । ১১.১৭ পি.এম
সময়টা এক্টু দাঁড়াক। রাস্তা টা, মানুষ গুলা, আকাশটা সবাই চুপ চাপ তাকিয়ে থাকুক আমার দিকে। কোন উত্তর চাওয়া যাবে না। আমি একটু ভাবি, আচ্ছা? মাথার ভেতর ফাকা হয়ে যাচ্ছে দ্রুত। কিছু এক্টা ভেবে ফেলতে হবে এখনি। এই বিষন্নতা ডায়েট কন্ট্রোল জানে না। বিষন্নতার ওজন বেড়েই যাচ্ছে প্রতিদিন। আমার মনে হচ্ছে কোন কিছুর কোন মানে নেই। আমি ধীরে ধীরে একটা কাল রং এর স্পঞ্জ হয়ে যাচ্ছি। শুষে নিচ্ছি সব। বের করছি না কিছুই। ফলাফল, সব কিছু থেকে সব চেয়ে খারাপ টা আশা করা অভ্যাস হয়ে যাচ্ছে। কিছু যদি ভাল হয়ে যায়, ভাগ্য না হয় করুনাময় এর করুনা, ভেবে নিই সাথে সাথেই। তারপর আবার সোয়াচ অফ নো ল্যান্ড। কুল নাই, কিনার নাই। আপ্নারা আরেক্টু থেমে থাকুন। আমার ভাবনা আরো বাকি আছে। ফুটপাথে একটু বসলাম। ফুটপাথে হঠাত বসে পরার মধ্যে বেশ একটা সাহসি ব্যাপার আছে কিন্তু। তখন আর কাউকে তেমন বড় কিছু মনে হয় না। মনে হয়, তোমরা তোমাদের কাজ এ যাও। ভিড় বাড়াও, সমস্যা বাড়াও। তোমার জন্য বানানো মানুষ টাকে খুজে পাবার আনন্দে আট টুকরা হও। আমি অস্বীকার করলাম সব। আমি এই মেনে নেয়া, মনে নেয়া অস্বীকার করলাম। আমার সব অভিমান দিয়ে মেঘ বানিয়ে ঢুকে গেলাম তার ভিতর। চাদর মুরি দিয়ে ভুলে গেলাম সব। আমি প্লাগ খুলে দিলাম মন এর। দরকার নেই আর আমার কিছুর। প্রয়োজন নেই অনুভুতির গ্যাস জ্বলে জ্বলে ফুরানোর। থাক।