৪৩/৩৬৫

লেখার তারিখঃ এপ্রিল ১১, ২০১৫ । ১১.৪৮ পি.এম

আজ জয়নুল চর্চা এক্টু অফ থাক। আজকে রাশার বাসায় আছি। বেচারার মন মেজাজ খারাপ। অনেক হাইপার হয়া আসে। অরে ঠান্ডা করার চেষ্টায় আসি।

অয় ত ব্লুজ গিটারিস্ট, তাই অয় এখন বাজায় আর আমি মাথা লারাই।

ব্লুজ জিনিশ টা অনেক ভাল্লাগে। আফ্রিকান কৃতদাস যারা আমেরিকার মিসিসিপি নিউ অরলিন্স এর তুলার বাগানে কাজ করত তাদের থেইকা উইঠা আসছে এই ব্লুজ। তারা ত বিদ্রোহ করতে পারতোনা, তাই ইমশোন চেনেলাইজ করার মাধ্যম ছিল ব্লুজ।

সেই হিসাবে এইটারে ফোক মিউজিক ও বলা যায়। এখন যেমন এলিট লুকজন পয়সা দিয়া ব্লুজ নাইট এ গিয়া প্রগতিশীল ভাব ন্যায়, তখন আমার কাসে অনেক হাস্যকর লাগে। ব্লুজ অয়াজ নেভার মেন্ট ফর দা এলিটস। গন মানুষের কষ্টের গান ছিল ব্লুজ।

ব্লুজ এর সাথে গসপেল মিউজিক এরো একটা বড় যোগাযোগ আছে। কারণ আমরা কষ্টে থাক্লেই সবচেয়ে বেশী ঈশ্বর কে স্মরণ করি।

একটা সময় ছিল যখন আমেরিকাতেও ব্লুজ এত টা রিকগনাইজড ছিল না। মাডি ওয়াটার্স, এলবারট কিং রা আমেরিকা থিকা ইংল্যান্ড গিয়া ইংল্যান্ড এর আন্ডারগ্রাউন্ড সিন এ ব্যাপক হিট খায়। পরে ইংল্যান্ড এর মেইনস্ট্রিম ও সাদরে গ্রহন করে ব্লুজ কে। ততদিন এ আমেরিকার মেইনস্ট্রিম প্রডিউসার, রেকর্ড লেবেল বুঝতে পারে এইটার চাহিদা আছে আর শুরু হয় ব্লুজ এর অগ্রযাত্রা।

তথ্য সুত্র: মহান রাশারে ডাইভারট করার উদ্দ্যেশ্যে বুলুজ বিষয়ক আড্ডা

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *