১৬/৩৬৫

লেখার এর তারিখঃ মার্চ ১৫, ২০১৫। ১২ঃ৫০ এ.এম

One thing I’ve discovered recently that Life wants us to die. Whenever it can, it drives us towards it. When you are happy it reminds you that what goes around, comes around so don’t be “that” happy. And when you are sad, it makes you think that if you die, every little problem that you have, will be solved. Like death is the ultimate answer and life is a really big question. It’s as ironical as it sounds, but life teaches us, no matter how you try, how much you are loved, death will come to you. All the good things, the salvation, the rewards are promised after death if you live a good life.

 

I don’t really understand this approach of life but I don’t understand a lot of stuff either, so it’s not a biggy. I’ve never been suicidal in my life. May be I am not that brave enough or that adventurous enough to feel the power of finishing my own life whenever I want. I’ve always thought, what’s the point of proving a point if I am not there when it is proved. It would be like winning a Life Time Achievement Award after your death. What good is it to get an award after death? Your grave will look shiny with it?

 

I am a religious person and I do believe in life after death and Zannat and rewards and stuff. But I believe in the before life as much as I believe in the afterlife. So I don’t see any point being dead just because life fucked you so hard. I mean, whom it has not? It seems like a romantic thought that you will be dead soon and may be people will love you more if you make them think you are going to be dead soon. But for me, it means you are choosing the easy way out. You are giving the fort without a fight.

 

Don’t give up the fort without a fight. It’s your timeline and don’t disable it for some ancient stupid reason that has happened and will happen through the history of mankind. People have dealt with it for ages and you will too. Heads up, you are a tiger (or a tigress, or a hippopotamus may be… ah whatever… you got my point right?)

 

জীবনে প্রায়োরিটি বুঝাটা খুব জরুরী। কার আগে কে, কোনটার পর কি। আমরা যত বড় হই, তত এইটা ভাল মত বুঝতে শিখি। জেনারেশন গ্যাপ আসলে প্রায়োরিটি বোঝার পার্থক্য ছাড়া আর কিছু না। আমরা বড় হই, সময় যায়, আর প্রায়োরিটি চেঞ্জ হয়। এই ব্যাপারগুলা আমাদের কেউ বুঝায় না। তাই প্রতিটা প্রায়োরিট দেয়ার সাথে সাথে আমাদের মনে অনেক গুলা অপরাধ বোধ জমা হয়। আমরা দুর্বল হই। আমাদের অফিসের জন্য দাওয়াত মিস করতে কষ্ট লাগে, দাওয়াত এর জন্য খেলা মিস করতে কষ্ট লাগে আবার খেলার জন্য অফিসে না গেলেও কষ্ট লাগে। এম্নে চক্র চলতেই থাকে। প্রায়োরিটির আবার একটা অদৃশ্য মান দন্ড থাকে। যেইটা পুরন করতে না পারলে অনেক ঝামেলা হয়, অনেকে রাগ করে, চইলা যায়, আমার চেয়ে ওমুক তোমার কাছে বেশি হইল টাইপ কথা শুনতে হয়। আমরা বুঝি না সমস্যা টা কই। সমস্যাটা সিদ্ধান্তে। প্রায়োরিটির সিন্ধান্তে।

 

আমি আজকে দুইটা সিনেমা দেখসি। দুইটাই অসাধারন সিনেমা। Barefoot আর Begin Again. প্রথমটা ইজ লাইক সব ছেলেদের ফেন্টাসি কাম ট্রু। সুন্দরি এবং মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত “ভার্জিন” মেয়ে মানসিক হাসপাতাল থেইকা পালায় নায়ক কে নিরাপদ আশ্রয় ভাইবা। আই মিন , কাম ওন। আমি কত দিন এমন স্বপ্ন দেইখা উঠসি সকাল বেলা আর স্বপ্নের মেয়েটার জন্য সারাদিন একটা খালি খালি অনুভূতি নিয়া ঘুইরা বেরাইসি। হিন্দিতে সঞ্জয় দত্ত আর পুজা ভাট এর “Sadak”, কমল হাসান আর শ্রীদেবীর “Sadma” আর এই Barefoot. একি রকম থিম লাগসে আমার কাসে। তাই বইলা কম ভাল লাগে নাই।

 

Begin Again আরেকটা অনেক জোস সিনেমা। আর গান গুলা… আহা। ইদানিং মিউজিক নিয়া সিনেমা অনেক বেশি দেখা হইসে। Rockstar (Hindi), Whiplash, If I stay, Begin Again সব ই মিউজিক আর মিউজিশিয়ান দের নিয়া সিনেমা। আমাদের দেশেও এইরকম কত হাজার হাজার ঘটনা হইতাসে কিন্তু আমরা সিনেমা বানাইতে গেলে এরম পেচায়া ফালাই কেন সব কিছু? নাটক আর টেলিফ্লিম হয়তো কিছুটা করতে পারতাসি আমরা কিন্তু সিনেমা কই?

 

এইরকম একটা সিনেমা করতে গেলে একজন অভিনেতার আসলেই ইন্সট্রুমেন্ট টা বাজাইতে শিখা লাগবে , ওই জন্যই কি আমরা পারতাসি না? আমাদের অত সময় কই? দা লাস্ট থিং আই ওয়ান্ট টু সি ইন এ মিউজিক রিলেটেড সিনেমা ইজ দ্যাট খাকিব শান অথবা জনন্ত অলীল একটা ফেন্ডার এর গায়ে এক হাতে ঘুশি মাইরা রিদম বাজাইতাসে আর আরেক হাতে সব গুলা তার মুঠা কইরা ধইরা আসে লাইক দে আর ওর কোরবানির গরুর মাথার চুল।

 

উইকেন্ড শেষ হয়া গেল আর আমি পুরা উইকেন্ড আক্ষরিক ভাবে বাসাবো বাসার ঘরের কোনায় কাটায় দিসি। খালি খাওয়ার টাইম এ উইঠা গিয়া খায়া আসছি। মিহি ওহি আমারে কার্পেট বানায়া লাফালাফি করসি। আমি চোখ বন্ধ কইরা ছোট ছোট পা গুলারে দেখসি।

 

একটা অনেক বড় কাজ কইরা ফালাইসি এই দুই দিন এ। মিহি তো বড়। ওর একটু বুদ্ধি বেশি। ওকে আমি ওর খেলনা পিয়ানো তে নোটস শিখাইসি। বলসি এই দুইটা কালো কি এর বাম পাশের টা “সি”। তার পরের টা “ডি”। এই রকম। বেশি শিখাই নাই। সি থেকে এফ পর্যন্ত । ও এখন বললে খুজে বের করতে পারে নোট। তারপর আমি মুঝে মুখে বলসি আর ও খুজে খুজে বের করসে। লাইক , “মামা সব গুলা সি বের কর তো?” “মামা ডি কোনটা?” আর এমেজিংলি শি ফাউন্ড দেম আর ও অনেক খুশি হইসে বাইর করতে পাইরা।

 

আহা ওর প্রথম পিয়ানো লেসন , আর আমি দিসি। বিশাল গর্ব লাগতাসে।

 

সবকিছু এসে থেমে যায়

বসে থাকি ভুল জীবনে

সৃতির ভেতর পুরনো সত্তা

এখন এখানে শুধুই শুন্য।

তোমার চোখের গভীরে

আমার দৃষ্টি ফেরানো

আজ আমি পারি ইচ্ছে মত

মানুষ হতে

[আইকন্স এর জন্য লেখা গান, “স্পর্শ”, ২০০৬]

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *