লেখার তারিখঃ মার্চ ৭, ২০১৫
If they can’t let us dream, we won’t let them sleep. There will be times when we will be driven towards the cliff cause the driver has been bought. But that doesn’t mean we won’t take back control. There will be times when all these preserved words that they tried to wipe out will find their way out. There will be judgment of the judges, goodness of the Gods will be questioned.
But may be today is not the day. May be today we are meant to devour our thirsty souls into the sea of mozarella cheese. Today I dine in Pizza.
আমি পিজা হাট থিকা চাইড্ডা পিজ্জা কিন্না আঞ্চি। দুইডা খাইসি। দুইডা ইট্টু পরে খামু। এহন কেরম হাস ফাস লাগতাসে (নো হাস ওয়াজ হারমড)। তাই ভুরিডা সিলিং এ ঠেক দিয়া হুইতা আসি। আর জীবন ও জীবিকা, কালি ও কলম, বাম ও মলম ইত্যাদি নিয়া উচ্চ স্তরের চিন্তা ভাবনা করতাসি।
আজকে আমি অনেক অনেক দিন পর প্লেন স্পটিং এ গেসিলাম। কেমন অপরাধি অপরাধি লাগতাসিল। এই বছর এ আজকেই প্রথম। কিন্তু প্লেন ব্যাপারটাই এত অসাম যে দেখলেই মন ভাল হয়া যায়। আপ্নার যদি প্লেন ভাল ও না লাগে তবু শুক্রবার বিকালে উত্তরা জসীমুদ্দিন নাইমা রিক্সাওলা কে বলবেন, বাউনিয়া যাবো, রানওয়ের পাশে। সে ঠিক ঠিক নিয়া আসবে।
দেখবেন কি মেলা বসছে এইখানে। এত মানুষ আসে প্লেন দেখতে যে কেমন প্রাউড লাগে। আমি একটা ফ্যামিলি খুইজা বাইর করি যেখানে একটা পিচ্চি আছে, তার পর পাশে দাড়ায়া উদাস দৃষ্টিতে আকাশ দেখি। আর নাইলে রানওয়ে এজ এর ফেন্স ধইরা ওদের মত হা কইরা থাকি। এন্ড ইউ আর অল্রেডি ব্লেন্ডেড। পিচ্চি গুলার প্রশ্ন আর সাথে আসা মানুষগুলার উত্তর গুলা শুইনেন। মন ভাল হয়া যাবে
– পেলেন কহন আইবো আব্বা?
– লাইন কিলিয়ার দিলেই আইব
– লাইন কিলিয়ার দ্যায় না ক্যারে আব্বা?
– পাকি যে, লাইনে পাকি। পাকি সল্লেই লাইন কিলিয়ার দিব
– আম্মা উইদ্দেহো পেলেন
– আরে বেক্কল পোলা, পেলেন দিয়া টাক লাগবো মাতায়। ইদিক আয়া খারা।
(ফ্লাইং ক্লাব এর ছোট সেসনা প্লেন দেইখা) – এই যে এইডা অখন যাইব সৌদি আরব
– আরে এডি ডমেস্টিক। মিরপুর গিয়া নাইম্মা পড়ব।
(রানওয়ে এজ এর লাল বাতি দেইখা) – অইযে বাত্তিডা যহন সবুজ হইব, তহন ই পেলেন নাম্বো
– খালি লন তিরিশ। পেলেন লন তিরিশ (ইনফ্লেটেবেল প্যান এ্যাম সেভেন ফোর সেভেন ওরফে পেলেন মারকা বেলুন বিক্রেতা)
-আংকেল (!) এই যে সবি তুল্লেন, এগুলি দিয়া কি করবেন?
– বিক্রি কইরা কোটি কোটি টাকা কামাবো
– হেলো, হেলো, সাত্তার বাই, তুমার পেলেন দেখসি, এই যে অখন লর’তাছে, অক্ষনি দোউড়াইব। টাইট হয়া বয়া থাকো।
– (এই লোক ই আবার প্লেন টেক অফ করার পর) হুর, বালের গ্রামীন ফোন, পেলেনের বিত্রে নেটোয়ারক নাই।
ওইদিন, পূর্নিমা ছিল যে দিন, আমি বসুন্ধরার রাস্তায় মহান রাশার জন্য ওয়েট করতাসিলাম। ও আইব গাড়ি নিয়া আর আমরা ফেরদুইচ্চার বাসায় যামু। এমন ছিল প্ল্যান। রাস্তায় হাটাহাটি করতাসি, একটা কুকুর যাইতেসিল পাশে দিয়া। আমি এক্টু হাত বাড়ায় দিলাম আর ও গন্ধ শুইকা ল্যাজ নাড়ায় দিল। ব্যাস আমাদের হয়া গেল ফ্রেন্ডশীপ।
মাথায় আদর করে দিলাম, গলার নিচে আদর করে দিলাম, শরীরে ধুলা লাগসিল, ঝাইরা দিলাম। এক্টু পরে দেখি উনার পরিবার আইসা হাজির। একটা মেয়ে কুকুর আর একটা পাপি। কি সুন্দর পাপিইইই। সব গুলা এক সাথে লেজ নাড়ায়, সব গুলার আদর চাই। রাশা আসার পরে গাড়িতে উঠতে গেসি, এগুলাও আমার সাথে সাথে উঠতে নিসে গাড়ি তে।
ওরা আমার কুড়িয়ে পাওয়া নির্ভেজাল শর্তবিহীন ভালবাসা।আমার মত অপাত্রে ভালবাসা দানেও কোন কুন্ঠা নাই এদের।
আঁকতে বসে ঝড় এর ছবি
হঠাৎ আমি হলাম কবি
“সুর” এর সাথে ছন্দ মিলাই
হুমমম… “আখের গুড়”
মনের ভেতর কুর মুর মুর
বাদাম চানাচুর