৭/৩৬৫

লেখার তারিখঃ মার্চ ৬, ২০১৫

Today I’ve found myself again at a corner, quietly listening to the people around me. There’s a kind of solace, an anti-insurgent feeling, a bliss in doing this. The reason may be , this way, I feel invisible. I feel like a travelling soul that went back to it’s loved ones to see what they are thinking.

If I could have one super power, I would definitely go for invisibility. Not because I am a creep (which to some extent I am may be) but to find answers from the other side. That way may be I could see what I don’t understand, may be I could find the answers.

I can’t align myself with so many popular beliefs (not religious beliefs) now a days. For example, people are so self conscious these days. They don’t let themselves take illogical risks like falling in love or being a nerd or even mastering a non popular form or art. Which is okay, who but a mad man would want to just crash and burn. But we are humans, we are designed to mistakes. The feeling that you “can” let yourself go for crash and burn, is something only humans are capable of. When was the last time you did something you want to, not something you need to.

আমি আজকে ফেরদোউস এর বাসায় আসছি। সাথে আমার বন্ধু মহান রাশা রেও সাথে নিয়া আসছিলাম। ফেরদোউস আমাদের মাশ্রুম স্পেগেটি আর ম্যাশড পটেটো রান্না কইরা খাওয়াসে।

ফেরদোউস এর আরো বন্ধু রা ছিল। খাওনের পর সবাই মিল্লা বেশ জমায় আড্ডা উড্ডা মারসে। আমি বয়া বয়া হুন্সি। আমার জর আইতাসিলো। আমি ফেরদৌস এর ফুলাতা গেঞ্জি আমার টি শারট এর উপ্রে পিন্দা বয়া আসিলাম।

আমি এই কাজটা খুব সচেতন ভাবে করি। ফুলাতা টিশার্ট পরার কাজটা না। এই আমার দুই আলাদা সার্কেল এর ফ্রেন্ড দের এক্লগে মিলায় দেওয়ার ব্যাপারটা। এইটা খুব জরুরী। আমি এই টারে বলি “বন্ধু শংকর”।

এইটা এক রকমের অফলাইন ফেসবুক ফেসবুক খেলা। মজা লাগে দেখতে। দুইটা চক্র মিলতাসে, মাঝখানে আমি। আমার কারনে দুই আলাদা সার্কেল এর লুকজন এর প্রেম ভালবাসা হইসে এমনও হইসে। আবার দুই সার্কেল এর হেরা হেরা মিল্লা পরে খুব দোস্ত হয়া গেসে আমারি খবর নাই এরম ও হইসে। আমি এরম করি আর সাম্নে বয়া মজা দেখি।

এখন সবাই মিল্লা চাইনিজ সিনামা দ্যাহে। আমার কিরুম জানি কাপ্নি দিয়া জর আইতাসে। ভালই লাগতাসে। অনেক দিন পর আবারো খেতার আলিংগন।

যারা চাক্রি করে, বৃহস্পতিবার তাগো কাসে চান রাইতের মত। ইনফ্যাকট আইজকা চান রাইত ও। আজ পূর্ণিমা। বসুন্ধরার উপ্রে দেখসিলাম ইয়াব্বর একখান চান উঠছে। চাঁদ দেখলে ভিত্রে কি জানি একটা নইরা চইরা যায়। মনে হয় চাঁদ মানে মুক্তি।

মনে হয় বলি,

এই অনিচ্ছাকৃত মধ্যাকর্ষণ এর জন্য দুঃখিত।
একদিন অবশ্যই তোমার কাছে যাব।
তারপর দেখব, তুমি অপেক্ষা করছো না।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *