লেখার তারিখঃ মার্চ ৯, ২০১৫
Feeling blank is as weird as feeling sadness or feeling depression. It’s like, after staring at that little dead skin on your finger tip, you suddenly realize, you have no memory of past half an hour. This is the stage where inspiration comes, stir you and snap! It’s gone. No effect whatsoever cause you are feeling blank.
You are thirsty but you think it’s okay not to get up and grab that water bottle. Feeling blank is the middle of a history book where you are the reader and you are not sure if you want to know the rest. Cause that doesn’t matter as it already happened. I am feeling blank while even thinking about how feeling blank feels like.
I am a bit better now from the depression and sadness from the last few days. But it’s not entirely gone yet. At first, it was way up my head, enough to drown me but now I am standing on about knee high of it. And along came the “Feeling Blank” phase. I know that after that it will come to Attention Seeking phase where I will try to grab people’s attention towards me and I would want to feel important. I would want to matter like every other people on the internet. So this one-time-a-day approach for Facebook is really working out as a counter measure for that desperate measure for me.
আব্দুর রহমান বয়াতি বলসেন,
“ঘড়ি দেখতে যদি হয় বাসনা, চলে যান ঘড়ির কাছে,
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে ঘড়ির ভিতর লুকাইছে।”
আমি সাধারনত ঘড়ির কাছে যাই না। লজ্জা লাগে। কথা বার্তা বলতে পারি না তাই আমি সবসময় এন্ডস আপ ইন অকোওয়ারড সাইলেন্স। কিন্তু মাঝে মাঝে ঘড়িই আমার কাছে চইলা আসে। বেচারা ঘড়ি। আমার ভিত্রে তো ক্লকস্মিথ এর লুকানির জায়গায় ই নাই। ঘড়ির মেকার, “আউট অফ অর্ডার” বোর্ড ঝুলায় দিয়া পালায় গেসে।
তাই আজকে একটা মজা হইসে। লাঞ্চ খাইতে গেসি। যেই বইটা পড়তাসিলাম এদ্দিন, জন গ্রীন এর “লেট ইট স্নো”, অইখান শেষ হইসে সকাল বেলা নাস্তার সময় ই। অখন এই লাঞ্চ সমুদ্র কিদ্দিয়া পারি দিমু ভাবতে ভাবতে লাঞ্চ এর ট্রে হাতে লয়া বসনের জায়গা খুজতাসিলাম। এমন সময় তারেক ডাক দিল, এই ইথার, এদিক এদিক। আমিও বেশ ভীড়ের মধ্যে যায়গা রাখা লেভেলের দোস্ত পাইসি বইলা আগায় গেলাম।
তারেক এর সাথে এক ভাইয়া ছিল। আগে কখনো দেখি নাই। আমি হাই হেলো কিবস্থা টাইপ এর মুখস্ত হাসি দিয়া নতুন একটা বই শুরু করনের তাল করতাসিলাম। এরুম সময় তারেক কইল, ইথার, ইনি আজকে জয়েন করসে আমাদের টিম এ। ইউ গাইজ কন্টিনিউ, আমি নামাজ পইড়া আসি।
আই ওয়াজ লাইক, সিনেমায় নির্যাতিত বউ যেমন মাতাল স্বামীর পা জড়ায় ধরে, ও গো আমি তোমাকে ওই পাপের পথে যেতে দেব না টাইপ এর, ওম্নে তারেক এর পা জড়ায় ধরি। একি বিব্রতকর অবস্থায় থুইয়া যাইতাসে গা। আমি আলাপ করুম? আমি? এর চেয়ে জিপি হাউজের খাম্বাও ভাল আলাপ সালাপ করতে পারে।
যাই হোক, নিষ্ঠুর তারেক গেল গা , আমি আবারো হাই হেলো কিবস্থাআআ এর লুপ এ পড়তে গেসিলাম কিন্তু ওই ভাইয়াই দেখি কথা কইল, “ইথার মানে, আপ্নে কি ফয়সাল আকরাম ইথার?” আমি তো মনে মনে ভাব্লাম, “কাম সারসে, আমি তো হের একটু আগে শুনা নাম ও মনে করতে পারতাসি না” আর মুখে কইলাম, “ হে, হে… জি … হে হে” ওর এইটাইপ কিছু একটা। উনি বলল, “আমি আপনার কাজ দেখসি নেট এ। ভাল লাগসে।“ আমি তো এক্কেরে খুশি হয়া গেলাম। আয় তোরে চুমু খাই টাইপ অবস্থা। লজ্জায় কিছু জিগাইতেও পারি নাই, কুন কাজ, আকাজ না ভাল কাজ, কি ভাল্লাগসে? আমি খালি কুনমতে কইতে পারসি “ হে, হে, হে… জি … হে হে … থেঙ্কিউ … হে হে”।
আমরা আরো কিছুদুর আলাপ করলাম। উনি বিরাট কাবিল লুক। বিদেশ (দেশের নাম কইসিল মনে নাই) থিকা গ্রাজুয়েশন করসে, আই বি এ থিকা এম বি এ করসে। আমারে কইল, আপ্নি টো টিটিএল এও আছেন তাই না। “আমি আবারো হে হে এন্ড রিপিট। এরুম কইরা আর কদ্দুর কথা বারতি আগান যায়।
মন রে অনেক চিপা মিপা দিয়া দি বেস্ট আই কুড থিংক অফ আস্কিং ওয়াজ, ভাইয়া কই থাকেন? উনি ততক্ষণে আমার সোশাল স্কিলস সম্পর্কে সম্যক ধারনা পায়া গেসে। তাই “ধান্মন্ডি” উত্তর দিয়া উনি তাকায় থাকলেন এন্ড হে হে বংশের ইজ্জত রাইখা আমি কইলাম “ হে হে… আমি সুভাস্তু থাকি… হে হে” ।
আলুচনার এই পরযায়ে তারেক আইসা অবস্থা বুইঝা উনারে তারাতারি উঠায়া লয়া অন্য টেবিল এ গেল গা। আল্লায় বাচাইসে উনারে। নাইলে আমার এরম হে হে শুইনা ওই বেচারা আইজকা জয়েন কইরা আইজকাই চাকরি ছাইড়া যাইতো গা। আমার কথা বার্তা বলা শিখা উচিত, কিন্তু নিজে বিড়বিড় করলেও লুকজন লুক দ্যায়, আমি পরীক্ষা কইরা দেখসি, সত্য ঘটনা।
টাইম হপ এপ্টা আমার খুব পছন্দ। পুরান কবিতা খুইজা পাওয়া যায় অনেক। আমার তো নিজের কবিতা মনে থাকে না। তাই আমার মত ভুল্ভুল আবুল দের জন্য এই এপ একটি আশীর্বাদ স্বরূপ। আইজকা যেমন এইটা খুইজা পাইসি, ৩.৩.২০১১ সালে লেখাঃ
তোমার চোখের কাঁপন দেখে
না হয় একটু কেঁপেই গেলাম
এতে আমার দোষ টা কই?
দেখুক সবাই কেমন করে
হচ্ছি আমি নিত্য তোমার
আহলাদের তাপের খই।