২/৩৬৫

লেখার তারিখঃ মার্চ ১, ২০১৫

 

I’ve been busy reading books for last two / three days. Not like I am reading like those bookworms and it’s not that “forgot-to-eat” kind of reading. But my overall reading time has obviously increased than before.

 

Generally I used to read when I am eating alone. Like in the office cafeteria during lunch where everyone has a lunch partner except me; or in the crowded Raj Bilash restaurent (yeah I ditched London park, their food quality has dropped) during breakfast and dinner. But I found myself reading outside those scheduled times too.

 

One of the main reasons might be, I have uninstalled both the Facebook app and the messenger app from my mobile phone. Or may be because it’s the book fair month. But my personal favorite is, it’s helping me to time travel. It’s helping me to make time go fast forward.

 

আচ্ছা এই অনুভুতিটার নাম কি, যখন কেউ কারো নামে অনেক প্রশংসা করতে থাকে সে কিছু একটা ভাল পারে বলে, আর আপনি ভাবতে থাকেন, কত আগে থেকে আপনি সেটা করেন, কই, কেউ তো এদ্দিনেও পাত্তা পুত্তা দিল না। এইটার নাম প্রথমে আমার মনে হইসিল হিংসা। কিন্তু পরে মনে হইল, নাহ। ওই লোকের মত তো আমি জীবনেও হইতে চাই না। তাইলে হিংসা করব ক্যান? তাইলে কি এইটার নাম আক্ষেপ? কিন্তু আক্ষেপ তো কিছু একটা না করতে পারার জন্য হয়। কিছু একটা করার পর তো আর সেইটা আক্ষেপ থাকে না।

 

অনেক অনেক দিন আগে, একটা মেয়ে আমাকে ছাইড়া চইলা গেসিল। যেই লোক টার জন্য চইলা গেসিল সেই লোক টা অনেক বই পড়ত। ইংরেজি বই। আমি ভাবতাম, সারা জীবন তো আম্মা খাওয়ার সময়ও বই পড়ার জন্য বকা দিল, সেইটা তো কেউ দেখলই না। আমি বলতেই পারলাম না, আমার সাথে থাকো, আমিও অনেক বই পড়সি, সত্যি, আল্লার কিরা। কিন্তু বলি নাই। থাক, ইংরাজি বই তো আর পড়ি নাই অত।

 

ইউনিভার্সিটি পড়নের সময় কেম্নে কেম্নে জানি ফার্স্ট সেমিস্টার এই ফার্স্ট হয়া গেসিলাম। সিজিপিএ ৪। পরের সেমিস্টার এ আমার কত বন্ধু। এক্কেরে আবাল বৃদ্ধা বনিতা সবাই আমার বন্ধু। দেহা যাইত পুরা ক্লাস এর আলাদা আলদা প্রোগ্রামিং এর প্রজেক্ট আমি আর তমাইল্লা মিল্লাই কইরা দিতাসি।

 

সেকেন্ড ইয়ার এ ফার্স্ট হই নাই। আর সবাই মিল্লা আমারে এক ঘরে কইরা দিল। কেউ নোট দ্যায় না, ল্যাব এর গ্রুপ এ লইতে চায় না। কারণ ক্লাসের দুইটা পোলা মাইয়া রে নিয়া আমি কইসিলাম, এগো মধ্যে কি এফেয়ার আসে? এরা এরম গায়ে হাত দিয়া ফাইজলামি করে ক্যান? আর তো লাইগা গেল আগুন।

 

হেই পোলা হেবি চিল্লা চিল্লা করল আমার লগে, পুরা ক্লাস এ ছড়ায়া দিল, আমার মন ছোট, আমি বন্ধু গো মধ্যে ঝামেলা লাগাই, আমি এই আমি সেই। আমি কিছুই কই নাই। মুটামুটি একা একা পড়ালেখা কইরা পাস করসি, রিটেক নিত যারা, আমারে চিনতো না , তাগো লগে ল্যাব গ্রুপ করসি।

 

মজার জিনিষ হইল, পাস করার করনের পর ওই পোলা আর ওই মাইয়াটা বিয়া করে আর স্বীকার করে যে, হ, অগ মদ্যে আসলে এদ্দিন এফেয়ার ই আসিল। আমি যে গরীব এইটা বার বার আমার বাসি কথা দেখায়া মনে করায় দ্যায় জীবন।

 

তখনও এই অনুভূতিডা হইসিল। সবাই ওই পোলা রে লয়া আহা উহু করত, আর আমি মনে মনে ভাবতাম, আমি কি ওই পোলারে হিংসা করি? কিন্তু এইডা তো হিংসা না।

 

থাক ওরা ভাল থাক। অদের একটা পিচ্চিও হইসে শুন্সি। পিচ্চি ও ভাল থাক। খালি বাপ মা এর মত জানি ধান্দাবাজ না হয়।

 

এই নামহীন অনুভূতি টা আবার হইতাসে ইদানিং। অনেক মায়া মায়া লাগে কিন্তু ডরে কিছু কই নাই এরম একটা মেয়ে, অনেক উৎসাহ নিয়া আমার লগে শেয়ার করতাসিল, ও যে ছেলেটার উপর ক্রাশ খায়া আসে , আর কোন দিকে তাকানোর চান্স ও নাকি নাই, সে নাকি ফটোগ্রাফি করে। মেয়েটা বলতাসিল, তার ফটোগ্রাফি মেয়েটার কত ভাল লাগে, ছেলেটা ফটোগ্রাফি করে এইটা দেইখাই নাকি ক্রাশ খায়া গেসে, ফটোগ্রাফ দেখনের লাইগা ওয়েইট করে নাই ইত্যাদি ইত্যাদি। আমি মনে মনে ভাবি , অইত্তেরি, কি ঘাস ফালাইলাম এদ্দিন। ক্যামেরা দিয়া কি কুতকুত খেলসি আমি?

 

মেয়েদের ডিফেন্স মেকানিজম অসাধারন। উনি নিশ্চিত ভাবে আমার অবস্থা বুঝতে পাইরা প্রায় প্রত্যেকদিনই বলে, “আপনি আমার ভাল বন্ধু”, “আপনি আমার কত সিনিয়ার”। ভাইয়া ডাকও সহ্য করা যায়। কিন্তু এরম সিনিয়ার-জোন্ড কইরা দিলে মনে হয়, কলিজা ভাইংগা টুরকা টুরকা কইরা মাটিতে ছড়ায় গেসে, আর ওই মেয়েটা আইসা খুইজা খুইজা প্রত্যেক্টা টুরকা পারা দিয়া দিয়া গুড়া গুড়া করতাসে।থাক গা। পেম টেম করলাম না। সিনিয়ার সিটিজেন এর আবার শখ আল্লাদ কিয়ের।

 

কিন্তু এই অনুভূতিটার আসলেই একটা নাম দেওয়া দরকার। নাইলে বার বার শুধু হিংসা নাম দিলে অচিরেই আমারে মানুষ হিংসুইট্টা বলবে। আমি হিংসুইট্যা না সত্যি। আল্লার কিরা।

 

Have you ever seen the morning

When the sun comes up the shore

And the silence makes

A beautiful sound

 

Have you ever sat there waiting

For the time to stand still

For all the world to stop

From turning around

 

And you run´Cause life is too short

And you run´Cause life is too short

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *