১৭৯/৩৬৫

লেখার তারিখঃ আগস্ট ২৬, ২০১৫ । ১২.০০ এ এম

 

এইটা আগের লেখারই কন্টিনিউএশন। আগের লেখায় আবার শেষ লাইন ছিল একটা ব্যাড বয় এর মধ্যে কি এমন থাকে যা একটা নাইস গাই এর মধ্যে থাকে না। এই প্রশ্ন টার উত্তর খোজার ট্রাই করি একটু।

১ নম্বর পার্থক্যঃ কনফিডেন্স।

তাদের হাটার মধ্যে একটা ভাব আছে। তাদের শিনা টান। তাদের মাথা ঠেকানো আকাশের গায়ে। তারা যেখানেই যায়, জায়গাটার মালিক হয়া যায়। তারা জোরে কথা বলে। তারা ভিতরে ভিতরে জানে যে তারা গু এর চাক্কা কিন্তু উপরে উপের দুনিইয়ার ভাব নিয়া উল্টায় ফেলায় সব। তাদের সাথে মিশলেই বুঝা যায় যে এই ধরনের লোকেদের সারাক্ষণ আমি আমি করার যে ভলিউম তাতে আর কারো কথা কানে ঢুকার কোনও সম্ভাবিলিটি নাই।

আর আমাদের টিপিকাল আরবিটার (আগের পর্বে লিখসই) কি করে? তারা সারাক্ষনই একটু নিচু হয়া কুঁজা হয়া থাকে। তারা আস্তে আস্তে কম ভলিউমে কথা বলে। সব কিছু নিয়া কনফিউশন এ ভোগে। নিজেকে নিয়া নিজের মত থাকাই ভাল্লাগে ওর। তারা কোথাউ বেশি সমস্যা তৈরি করতে চায় না আবার অনেক বেশি এটেনশন পাবে এরকম কিছুও করতে পারে না।

এদের রিজেকশন এর ভয় প্রচুর। তাই তারা ভয় পায় যে বেশি কথা বলতে গেলে না আবার এখন যা আসে তাও নষ্ট হয়। তাই যেমনে আছে তেমনেই থাকুক। প্রেম ভালবাসার ব্যাপারে এরা মারত্মক ভয় এ ভোগে। তারপর তার মধ্যে আস্তে আস্তে একটা ওয়ানিটি জম্ন ন্যায়। ওয়ানিটি মানে সে ভাবে যে এই মেয়ের সাথে যদি কিছু না হয় তাইলে আর জীবনেও কারো সাথে কিছু হবে না। যখন আসলেই কিছু হয় না, তখন ই এদের মাথা খারাপ এর মত হ্ইয়া যায়।

কিন্তু ব্যাড বয় রা জানে যে তারা ইচ্ছা করলেই যাকে চায় তাকে পেতে পারে। তারা তাদের এটিচিউড ই গ্রো করে এভাবে যাতে তাকে সবার চেয়ে বেশি ভাব এর লাগে। এরা মেয়েদের পিছন পিছন ঘুরে না। তারা ভাইবা সময় নষ্ট করে না যে, এই করব সেই করব । তারা সরাসরি মাঠে নাইমা যায়।আর দিন শেষে এরাই একটা রিলেশনশিপ এর ড্রাইভার এর সিট এ বইসা থাকে।

কি আর করা। আন ফেয়ার দুনিয়া। আমি ঘুমাইয়া গেসি আরো আগেই। কি লেখলাম ঘুমের মধ্যে আল্লায় জানে। এই বার হাচা হাঁচাই ঘুমাইতে গেলাম।

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *