লেখার তারিখঃ জুন ২৬, ২০১৫ । ১১.৩৮ পি.এম
দিন টা শেষ হওয়ার আর তিরিশ মিনিট বাকি। বেটারির চারজ বাকি ১০%। কিন্তু আমাগো চারজ এখনো অনেক বাকি তাই আমরা এখনো বাইরে।
এই নোট লিখতাসি সিডাগাং বয়া। আজকে ভোরে আসছি। আর আসার পর থিকা খালি মুজা আর মুজা। আমি আর ফেরদুস “বাতিঘর” গেসিলাম। ৫ টা বই কিন্সি। আমরা আরং এ গেসিলাম। দুই জন দুইডা পাঞ্জাবি কিঞ্চি। বাসায় আইসা ফেরদুস এর ভাগ্নি রা আমার চুল আচ্রায়া বেন্ড পরায়া দিসে। অই বেন্ড পইরা ফেরদুস আর লরার বাঘ দান পোগ্রাম এ গেসি। অই খানে অরা বাদ ইফতার আংটি বদল করসে আর আমি খায়া দুরবিক্ষ লাগায়া দিসি বাসায়। আমারে বিয়ায় দাওয়াত দিবে কিনা বিবেচনাধীন আসে এখন। বাসায় আইসা রাইত সারে দশটা বাজে আবার বাইর হইসি কারন লোরা আর তার সুন্দ্রি (আহেম) ভইনেরা বাইর হইসে ঘুত্তে। লোরার দুলাভাই এর এক্টা ছোট কফি শপ আসে সিডাং এ, নাম “হাংগার গেমস”।
অইটায় লেমোনেড, কফি আর হট চক্লেট খাইতে খাইতে আরেক দফা বাঘ দান হইসে। কারন এর আগে ফেরদুস রে আংটি পরাইসে লোরার বাপ এ। আর লোরা রে ফেরদুস এর মায়ে। তাই আমি কইসিলাম, কংগ্রেটস ফেরদুস, ইউ আর অফিসিয়ালি এংগেজড টু লোরার বাপ নাউ :p
কাইল্কা সকাল সারে সাতটায় আবার পেলেন এ উইট্টা ঢাকা শহর আয়া পরুম 😀 😀 খুশি লাগতাসে।