৩৪/৩৬৫

লেখার তারিখঃ এপ্রিল ২, ২০১৫ । ১১.২৮ পি.এম

ভোর বলেছিল, ও রাত, এভাবে চলে যাবে? আমি যে মাত্র আসলাম।

ছোট্ট ঘাস ফুল বলেছিল, আচ্ছা আগে না হয় বড় গাছ গুলোই আলো মাখুক গায়ে।

লেজ নাড়তে নাড়তে রুপালি মাছ বলেছিল, ঠিকাছে জাল, তোমাকে জড়ানি দেয়া যাক একটা।

সোডিয়াম আলো বলেছিল, আমি যে আলো তে অন্ধকার মেশাই বুঝতে পারো?

মাটিতে জমা কনফেট্টি গুলো বলেছিল, আমরা কিন্তু উড়েছিলাম, একদিন।

কমলা কমলা বিকেল রোদ বলেছিল, আমি ছুয়ে দেখেছি। ওর গাল নরম।

অফিসের সামনের সাদা কুকুরটা আমার গায়ে দু’পা তুলে দিয়ে বলেছিল, ঘেউ। লেজ নাড়ি, লেজ নাড়ি। ঘেউ।

সকালে মুরগির ছুপ খাই যে হোটেলে, সেই মামা বলেছিল, আরেক্টা রুটি খান, শুকায় যাইতাসেন দিন দিন

পিয়ানো বাজানো লোকটা হঠাত বাজানো থামিয়ে বলেছিল, বাজাবেন?

আবেগ যুক্তি কে বলেছিল, চল ফাইট করি।

আমি ঈশ্বর কে বলেছিলাম, কেন?

হাত ঘড়ি টা কব্জি ধরে বলেছিল, সময় যাচ্ছে। আমি না।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *