১৩/৩৬৫

লেখার তারিখঃ মার্চ ১২, ২০১৫

We all make choices in our life. And sometimes our choices make us. Like when we are kids, our parents make those choices for us. Which clothes to wear, which people to be friend with, which books to read. After that when we are given the autonomy to choose on our own, we barely could get out of that practice they have driven us through. For some categories, yes, our choices overrule our parents’. Like taste of music or kind of people we let into our lives. But the basics stay the same. You can not choose anything out of that boundary. You just can’t. Even if you get rebellious and decide to go against the flow, it will always itch inside you as long as it can.

 

I’ve always believed that you are what you decide to be. It’s the output of the voice inside your head that you’ve “decided” to show us. You don’t always say all that your voice is saying inside right? So you, to us, are what you decided to show us.

 

That’s why I don’t ever judge a person by what that person have said. It’s what that was not said is my concern. When a person does something, of course we can hold him/her liable for his/her action but what we often forget that there is more to it that meets the eye. Just follow one rule and you are the best company anyone ever could have. It’s a difficult one but not impossible, “DON’T GIVE UP EASILY ON THE OTHER PERSON”.  Yes, sometimes you have to, but give it as much chance as possible before shutting it down.

 

আমি একটা নতুন রাইটার এর বই পড়া শুরু করসি। উনার নাম Colleen Hoover আর উনার যেই বইটা পড়তাসি তার নাম Ugly Love. যদিও এখনো আগলি ব্যাপার টা আসে নাই। ভালবাসা উপচায়া পইড়া আমার মোবাইল ভাইসা যাইতাসে আর আমিও কোন মতে মোবাইল ধইরা ভাইসা আসি।

 

বই এর কাহিনী হইল, একটা মেয়ে মেডিকেল স্কুল এর পড়ার জন্য বড় শহরে আসে। থাকার জায়গা না থাকায় মেয়েটা তার ভাই এর সাথে থাকা শুরু করে কিছুদিন এর জন্য। ভাই এর বন্ধুর সাথে তার কিছু একটা হওয়ার সম্ভাবনা বোঝা যাইতাসে। আমি এদ্দুর ই পড়সি। তাই এরপর কি হয় জানি না।

 

যদিও গল্পটা আগাইতাসে এক চ্যাপ্টার মেয়েটার কাহিনী আর এক চ্যাপ্টার ছেলেটার পাঁচ বছর আগের কাহিনী কয়া, যখন তার আরেকটা মেয়ের সাথে বিরাট প্রেম ছিল। দা বেস্ট থিং সো ফার এবাউট দিস বুক ইজ দ্যাট, মেয়েটার ভাই, মেয়েটার ভাই এর বন্ধু, মেয়েটার সাথে ফ্লারট করার ট্রাই করা লুইচ্চা ব্যাডা, মেয়েটার বাবা, সবাই পাইলট । ই ই ই পাইলট ই ই ই।

 

আমি এমন ই বেকুব আমি ভাবসিলাম Colleen Hoover একজন লেখক। প্রথম কয়েকটা চ্যাপ্টার পড়ার পর উনার বায়ো খুজতে গিয়া বাইর হইসে উনি আসলে এক জন লেখিকা। এখন পর্যন্ত উনার চাইরটা বই নিউ ইয়র্ক টাইমস বেস্ট সেলার হইসে।

 

আলোচনার এই পর্যায়ে আমি গভীর শ্রদ্ধার সহিত আমার বন্ধু, বিশিষ্ট শিক্ষক, মহান রাশার কথা স্মরণ করছি। উনি বলেছেন, “হপ ব্যাডা, তুই এডি কি পড়স। আসল জিনিষ পড়, আসল জিনিস। নিউইয়র্ক টাইমস বেস্ট সেলার তো টিনেজার রা পড়ে।“

আমি কি করুম দোস্ত, টিন এজ বয়স তো হেলা ফেলায় নষ্ট করসি। তাই অখন কাভার দেওয়ার ট্রাই করতাসি। সুযুগ চাই, মানুষ হব।

 

Colleen Hoover এর সব বই যোগার কইরা ফেলসি ইনশাল্লাহ। একটা কি জানি বই এ একটা ছোট গল্প লিখসিল, ওইটাও। এইবার কোপায়া পইড়া লামু সব।

 

আর আমি আজকে একটা সিনেমা দেখসি। সিনেমার নাম, “ইফ আই স্টে”। ভাল্লাগসে সিনেমাটা। মেয়েটা চেলো বাজায় আর ছেলেটা একটা ব্যান্ড এর গিটারিস্ট। সহজ সরল কাহিনী তাই ভাল্লাগসে। বেশি পেস পুস থাকলে আবার এই ফাপা মাথায় সইজ্য হয় না। নেকস্ট দেখার লিস্ট এ আসে “বেয়ারফুট” সিনেমা টা। তারপর “বিগেন এগেইন” আর “ দি স্পেক্টাকুলার নাউ” ।

 

লেখার এই শেষ পর্যায়ে এবার পুরাই প্রসঙ্গ ছাড়া হুদাই একটা কবিতা লেখার পালা। এই কবিতা টা লেখসিলাম ২০১১ সালে। কোন এক হিংশুইট্টা মোমেন্ট এ।

 

যদি তুমি দুরেই থাকো,

আমি তবে থাকবো একাই,

থাকবো না আর ভদ্রলোক ।

মন খারাপ এর বাতাস পাঠাই,

আমার কষ্টে তোমার ভিতর,

কাছে আসার ইচ্ছে হোক।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *