লেখার তারিখঃ মার্চ ৪, ২০১৫
These days, I am trying to avoid any kind of verbal communication with people. It seems to me that I am what I am in my thoughts and believes until I open my mouth to speak. Then the person speaking is not me, it’s someone else whom I see from a distance with a utter disgust. Though I am not much of a talker in any situation, but still the slightest amount of talks I have to do everyday now, makes me feel that it’s eating my sanity up.
For me, talking with anyone starts a chain reaction of depression and self pity and it goes on until the next conversation begins. I realized, not only I have to put up a straight face but also a straight tone when I speak. I don’t want the other talkie to know that I don’t like this conversation. That would be rude. And though it’s hard to imagine, I can’t be rude on the face to someone. That’s my weakness. My kryptonyte. The mare thought of I-Have-to-be-rude makes me crawl inside my shell.
Even though I work in a mobile phone company, I hate talking over the phone. Answering the phone is like the big red button, the trigger to end all human kind and puppys and kittens. Texting is alright though, texting is much much better. We should shut down our voice network so that people can only text each other. Impossible but how blissful it would be. Me, replying to people only when I want to. I should not let a stupid smart phone decide my mood.
আমার প্রতিদিন কম্পক্ষে ১০০ টা কল রিসিভ করতে হয় অফিসে বইসা। যারা ফোন দ্যায় তারা আমাদের ভেন্ডর, অন্য ভাবে বলতে গেলে সাব কন্ট্রাক্টর। এরা বেশিরভাগ ই সহজ সরল, কঠোর পরিশ্রমী ভাল মানুষ। কথা বলতে গেলে কারো কারো বিনয়ে গলা বুইজা আসে আমি টের পাই। আমরা যখন অফিসের আরামদায়ক শীতলতায় বইসা বইসা প্ল্যান করি, এরা মাঠে, ঘাটে, টাওয়ারের উপ্রে উইঠা সেই প্ল্যান বাস্তবায়ন করে। তবু আমাদের ভাব বেশি, আমরা এদের থিকা বেতন বেশি পাই। অফিসের এন্ট্রি লেভেল এর লোক্টাও মনে করে এগো লগে ভাব সাব লউনের অধিকার আছে।
এদের সাথে বেশিরভাগ মানুষ ই খারাপ ব্যাবহার করে। এক কাজ একশবার করায়। বেচারা সাইট এ বইসা ঘামে আর তারে ফোন এ বলা হয়, আমি তো লাঞ্চ এ, দুই ঘন্টা পড়ে ফোন দেন। বেচারা আবার দীর্ঘ যাত্রাপথের কথা চিন্তা কইরা সাইট এই বইসা থাকে।
আমি এদের সাথে জীবনেও ঝারি দিতে পারি নাই। কোন মহান কারণে না। আমি ঝারি দিতে পারি না তাই। কাউরেই পারি না। সমস্যাটা হইল, হয়ত এদের একজন এর সাথে ভাল কইরা ইক্টু কথা বললাম, অথবা এক্টু কাজে হেল্প করলাম, ব্যাস এরা ছড়ায় দ্যায় অমুক ভাই (আমি, নিজেরে অমুক কইতাসি, কি অদ্ভুত) এর কাছে ফোন দিলে কাজ হয়। তাই সবাই দলে দলে ফোন দিয়া দো জাহানের অশেষ নেকী হাসিল করুন। ব্যাস শুরু হয়া যায় ফোন আসা।
যার যত অফিসিয়াল, পারসোনাল, ইমোশোনাল প্রব্লেম আসে সব লয়া ফোন দিতে ঝাপায়া পরে। এমন ও হইসে, ফোন দিসে, ধরসি, সম্পূর্ণ অন্য ডিপার্টমেন্ট এর কোন কাজ আমারে জিগাইতাসে। আমি খুব ভাল মত বলসি, “ভাই দেখেন, এইটা তো আমি দেখি না, তমুকরা দেখে, ওদের কাউকে ফোন দেন, ওরা হেল্প করতে পারবে”। সেই সাব কন এর উত্তর ছিল, “ভাই অমুকদের তো ফোন দিসিলাম, ওরা কি কয় বুঝি না, আপ্নের কথা বুঝি। আপ্নে একটু ওদের কাছ থিকা বুইঝা আমারে বুঝায় দ্যান।“ আমি অফিস্টাকে মামা বাড়ি কল্পনা কইরা আবেগে মূর্ছা যাই।
আজকে এরম ই এক সাব কন আসছে। আইসা চুপ চাপ দাড়ায়া আসে আমার পিছনে। আমি আমার রিভলভিং চেয়ার টা লয়া এক্টূ উইইইইইইই মারকা ঘুরান্তি মারতে যামু, তখন দেখি এই ব্যাডা। হার্ড ব্রেক করতে হইসে। এক্কেরে চমকায় উঠসি (কিশোরগঞ্জে এইটারে বলে অক্করে ছিত মাইরা উঠসি)। আমারে ঘুরতে দেইখা ব্যাডা হাসি হাসি মুখ কইরা বলল,
“বাইয়া, টাওয়ার তো লড়ে”।
আমি মনে তউবা তউবা পড়তে পড়তে পেন্টের চেন মেন চেক কইরা ওরে জিগাইলাম, টাওয়ার লড়ে মানে? সে খুবি গলা নিচু কইরা বিশাল ষড়যন্ত্র করতাছি এরুম ভাব লয়া কইল,
“টাওয়ার তো লড়ে, ওই যে নদীর পারে যে টাওয়ার টা বহাইসেন, হেইয়ায় তো বাতাস পাইলেই লড়তে আসে। হেইকালে মোর সাইট রিজেক্ট কইরা দেসে। এহন আপ্নে একটা সমিদান দ্যান, আমরা খুবি সমিস্যার মদ্দে আসি।“
সারমর্ম যেইটা বুঝলাম , নদীর পাড়ে মোবাইল টাওয়ার। টাওয়ার এ আমার প্ল্যান দেওয়া কোন একটা মাইক্রোওয়েভ লিংক এর এন্টেনা। সে এন্টেনা বাতাস আসলে নড়ে আর সিগন্যাল উলটা পালটা হয়। ওই জন্য আমাগো অফিস উনার সাইট এপ্রুভ করে নাই। এইটা এখন সল্ভ করতে হইব।
কইরা দিলাম সল্ভ। তেমন কিছুই না। এন্টেনার হাইট একটু কমাইতে হইসে আর আরেকটা এন্টেনা দিয়া প্রোটেকশন দিতে হইসে। যাতে টাওয়ার লারা চারা করলেও সিগন্যাল মিস না হয়। আর ওই লোক কি খুশি । আমারে যাওয়ার সময় বলসে,
“বাইয়ায় মোর জেবন্ডা বাসাইলেন। মুই তো ভাবসি, হেইকালে সাইট পাশ করাইতে টাওয়ার এর পায়ে দইরা খারায় থাকতে অইবে।“
এত কিউট লোকজন তবু ফোন ধরতে ভাল্লাগে না। গড়ে প্রতি ১০ মিনিট এ একটা ফোন রিসিভ করতে হইলে কার ভাল্লাগে। আর আমি ভুইলা যাই সব। এত ইস্যু আসে। একটা নোট প্যাড খুইলা লিখা রাখি সব কিন্তু একটা সময় পর নোটপ্যাড টার কথাউ আর মনে থাকে না।
বুবা হয়া গেলে ভালইত। চোখ আর লেখা লেখি কইরা সব বুঝায় দিতাম। ফোন ধইরা মাথা ঝাকায়া হয় হয় কইতাম। ওই পাশ থিকা বিরক্ত হয়া থুইয়া দিত।
ও অনেক আগে লেখা পুরানো একটা কবিতা খুইজি পাইসি আজকেঃ
নিভে জাওয়ার আগে,
আলো টাকে ভালো লাগে খুব
বিকেলের কত মায়া
তবু দিন শেষে সূর্যের ডুব
এখানে , অন্ধকারে
স্বপ্নের আসা যাওয়া দেখে
ভাবি একদিন থেকে যাবে তারা,
একা ঘুম, চলে যাবে, ,তাকে রেখে
তখনই এই চোখে ছায়া পরে তার
মেঘেদের সাথে তাই অকারন অভিমান হয়
শুধু বৃষ্টি থেমে গেলে কোন কোন দিন
ভালবাসি, জানা হয়।