৩/৩৬৫

লেখার তারিখঃ মার্চ ২, ২০১৫

 

Have you ever got the feeling that you are not fitting in anywhere? The feeling that you are inside a huge clock and all around you the gears are rotating, the springs are stretching and squeezing, pendulums are going back and forth and there you are, standing awkwardly at the corner, wondering where your place is in this big fat entropy.

 

If you think positively, being a missing piece of a clock means that at least there is a clock somewhere. That clock is not functioning properly without you. And I think most of us spend our lifetime searching for that clock. Most of us look at ourselves and think where on earth this weird shaped piece will go. Strangely enough, the clock needs you more than you need the clock. Because The Clock is the summation of all the work and you are just a term in the equation. A y in the x + y = z.

 

আমার মাঝে মাঝে মনে হয়, আল্লাহ এত সুন্দর কইরা দুনিয়া চালায়, এত কিছু উনারে ম্যানেজ করতে হয়, চোরের দোয়াও শুনতে হয়, পুলিশের দোয়াও শুনতে হয়, কত কমপ্লেক্স সমস্যার কত সহজ সমাধান উনি ঠিক ঠাক কইরা দেন,কিন্তু প্রেম ভালবাসার ব্যাপারে আইসা এরুম কেরফা লাগায় রাখসেন ক্যান?

 

তারপর নিজেই নিজেরে বুঝাই, ওরে নাচিজ, নাপাক, তুচ্ছাতিতুচ্ছ, নরকের উকুন, তোর পক্ষে আল্লাহর পরিকল্পনা বোঝা সম্ভব না। দি বিগ পিকচার যদি মানুষ বুঝতই তাইলে তো দুনিয়ায় এত সমস্যা থাক্তো না। তারপর মনে মনে জুরে জুরে “হয় হয়” বইলা আরো সুজা সুজা জিনিষ ভাবা শুরু করি। ইউ নো… বানানা, মিনিওন, সানি লিওন ইত্যাদি…

 

কিন্তু দা ওয়ান্ডারিং রিমেইন্স। এরম কুনু প্রেম ভালুবাসার সম্পর্ক আমি দেখি নাই যেইখানে কোন কেরফা লাগে নাই। দড়ি টা প্রথমে স্মুথ লাগ্লেও সামনে একটা না একটা গিট্টু আসেই। যাগোরে মাইন্সে হেপি কাপল কয়, দেখা যাইব এরা অনেক বড় বড় গিট্টু পার কইরা আস্তে পারসে বইলাই হেরা হেপি কাপল। হেরা হেপি কারন হেরা গিট্টু খুলতে খুলতে ওস্তাদ হয়া গেসে। হেরা গিট্টু দেখলে দড়ি কাটনের লাগার লাইগা কেচি খুজে না। গিট্টু তে হাত লাগায়।

 

এই গিট্টু খুলার ব্যাপার টা মনে হয় একা একা হয় না। ইডা তো আর লুঙ্গির গিট্টু না। যে জুরে টান দিলাম, খুইল্লা গেল, আহা হাওয়া বাতাস। এই গিট্টু খুলতে দুই জন লাগে। আর গিট্টু খুলার সময় অনেকেরই মনে থাকে না যে এই গিট্টু যাতে আর না লাগে সেইদিক খিয়াল রাইখা আগাইতে হইব। তাই তবুও গিট্টু লাগে। কারন ভালুবাসার ওপর নাম গিট্টু। প্রত্যেকবার আগেরবার এর চেয়ে বড় গিট্টু।

 

এই পর্যন্ত লিখার পর ল্যাপ্টপ এর পাশে তাকাইলাম। আমার পাওয়ার কর্ড, মাউসের তার, মোবাইলের চারজার মিল্লা ঝিল্লা বেশ একটা ত্রিভুজ প্রেমের গিট্টু রচনা কইরা ফালাইসে। নিজের ধারনা আরো জোরদার হইল। যেখানেই মাখামাখি সেখানেই গিট্টু ।

 

গত লেখায় একটা মেয়ের কথা বলসিলাম। তার ফটোগ্রাফার এর উপর ক্রাশ খাওয়ার কথা বলসিলাম। ওই মেয়েটা অনেক অনেক মাইন্ড করসে লেখা পইড়া। ফোন কইরা অনেক কান্নাকাটি করসে। মনে হয় আর জীবনেও ফোন করবে না আমারে। ব্যাপারটা ওর কাসে সরাসরি ব্যাক্তিগত আক্রমন মনে হইসে। আমাকে বিশ্বাস কইরা ক্রাশ এর ব্যাপারটা বলসিল, সিনিয়র এর ব্যাপার টা বলসিল, এখন আমি ওইটা লয়া নোট লিখালিখি করলে হিউমিলিয়েটেড তো লাগবই।

 

ওরে বুঝানির ট্রাই করসি, কিন্তু লাভ হয় নাই, ভালুবাসা তো হয় ই নাই। ওরে বুঝাইতে পারি নাই যে ইট ওয়াজ নেভার এবাউট হার। দা নোট ওয়াজ এ রিপ্রেন্টেজেশন অফ হাউ আই থিঙ্ক ইন দিস সিচুয়েশন্স। এ কনফেশন, এ টক টু মাইসেলফ। ইট ওয়াজ , ইজ এন্ড ওলয়েজ উইল বি হাও মিজারেবল আই এম রাইট নাও। মাঝখান দিয়া নিজের সম্ভাবনার ট্যাম ট্যামা নিভু নিভু মুম্বাতি নিজেই ফু দিয়া নিভায় লাইলাম।

 

থাক, এইটাও মাইনা নিলাম। হারা জীবন মাইনা নিতে নিতেই যাইব। স্যাডনেস এর বুফে খাইতে আইসি মনে হইতাসে। সেলফ সারভিস এর অপশন নাই। চেয়ার এর লগে বাইন্ধা রাখসে, উইঠা যাইতেও পারতাসি না। প্লেটের পর প্লেট আইতাসে। হরেক রকম এর স্যাডনেস।

 

There’s a rhythm in rush these days

Where the lights don’t move and the colors don’t fade

Leaves you empty with nothing but dreams

In a world gone shallow

In a world gone lean

 

Sometimes there’s things a man cannot know

Gears won’t turn and the leaves won’t grow

There’s no place to run and no gasoline

Engine won’t turn

And the train won’t leave

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *